價格:免費
更新日期:2019-07-18
檔案大小:2.9M
目前版本:1.0
版本需求:Android 4.1 以上版本
官方網站:mailto:asrafulappsbd2020@gmail.com
ভাব-সম্প্রসারণ ”-
ভাবের সুসঙ্গত সার্থক প্রসারণকে বলা হয়ে থাকে ভাব-সম্প্রসারণ। আবৃতকে উন্মোচিত, সংকেতকে নির্নয় করে তুলনীয় দৃষ্টান্ত ও প্রবাদ-প্রবচনের সাহায্যে সহজ ভাষায় ভাবের বিন্দুকে বিস্তার করার নাম হচ্ছে ভাব-সম্প্রসারণ। অনেকটা, ভাবসম্প্রসারণ এর ইংরেজি Expansion of the feeling বলা যায়।
ভাব-সম্প্রসারণের জন্য প্রদত্ত কবিতা বা গদ্যের অংশটি সাধারণত খুব সংক্ষিপ্ত হয়। পরিসর যতই ক্ষুদ্র হোক না কেন, তা কিন্তু একটি বড় ভাবকে আশ্রয় দিয়ে থাকে। সতর্কতার সঙ্গে সেই মৌল ভাবটিকে খুঁজে বের করতে হবে।
এই অ্যাপটিতে 100+ ভাব-সম্প্রসারণ পাবেন । আশা করি অ্যাপটি আপনাদের ভাল লাগবে।
যা যা ভাব-সম্প্রসারণ থাকছে এই অ্যাপটিতে :
(১)
শাসন করা তারই সাজে সোহাগ করে যে
(২)
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল
(৩)
এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি
রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি
(৪)
যাহা চাই ভুল করে চাই
যাহা পাই তাহা চাই না
(৫)
জীবে প্রেম করে যেই জন
সেই জন সেবিছে ঈশ্বর
(৯)
অর্থ সম্পদের বিনাশ আছে, কিন্তু জ্ঞান সম্পদ কখনও বিনষ্ট হয় না
(১১)
ভোগে সুখ নাই, কর্ম সম্পাদনেই প্রকৃত সুখ
(১২)
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড
(১৩)
অর্থই অনর্থের মূল
(১৪)
ভোগে নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ
অথাব,
ভোগে প্রকৃত সুখ নাই, ত্যাগেই মনুষ্যত্বের প্রকাশ
(১৫)
বিদ্যার সঙ্গে সম্পর্কহীন জীবন অন্ধ এবং জীবনের সঙ্গে সম্পর্কহীন বিদ্যা পঙ্গু
(১৬)
বন্যেরা বনে সন্দর; শিশুরা মাতৃক্রোড়ে
(১৭)
প্রাণ থাকলেই প্রাণী হয়, কিন্তু মন না থাকলে মানুষ হয় না
(১৮)
প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক
(১৯)
প্রয়োজনে যে মরিতে প্রস্তুত বাঁচিবার অধিকার তাহারই
(২০)
দুঃখের মত এত বড় পরশপাথর আর নেই
(২১)
দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর
(২২)
তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?
(২৩)
জন্ম হোক যথা তখা কর্ম হোক ভাল
(২৪)
পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না
(২৫)
পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি
(২৬)
নাম মানুষকে বড় করে না, মানুষই নামকে বড় করে তোলে
(২৭)
দুর্জন বিদ্বান হইলেও পরিত্যাজ্য
(২৮)
চরিত্র জীবনের অলংকার ও অমূল্য সম্পত্তি
(২৯)
কর্তব্যের কাছে ভাই-বন্ধু কেউ নেই
(৩০)
রাত যত গভীর হয়, প্রভাত তত নিকটে আসে
(৩১)
স্বার্থমগ্ন যে জন বিমুখ
বৃহৎ জগৎ হতে, সে কখনো শেখে নি বাঁচিতে
(৩২)
স্বদেশের উপকারে নেই যার মন
কে বলে মানুষ তারে, পশু সেই জন।
(৩৩)
সুসময়ে অনেকেই বন্ধু বটে হয়
অসময়ে হায় হায় কেহ কারো নয়।
(৩৪)
সম্পদে যাঁদের ঠেকে না চরণ
মাটির মালিক তাঁহারাই হন
(৩৫)
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
(৩৬)
শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির,
লিখে রেখো, এক ফোঁটা দিলেম শিশির।।
(৩৭)
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা,
সূর্য নাহি ফেরে, শুধু ব্যর্থ হয় তারা।
(৩৯)
মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয়
আড়ালে তার সূর্য হাসে,
হারাশশীর হারা হাসি
অন্ধকারেই ফিরে আসে।
(৪১)
নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস
ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস
(৪৭)
গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন
নহে বিদ্যা, নহে ধন, হলে প্রয়োজন
(৪৮)
চক্ চক্ করলে সোনা হয় না
(৫০)
আলো বলে, ‘অন্ধকার, তুই বড় কালো,
অন্ধকার বলে, ’ভাই, তাই তুমি আলো!
(৫২)
উত্তম নিশ্চিন্তে চলে অধমের সাথে,
তিনিই মধ্যম যিনি চলেন তফাতে
(৫৩)
কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে
দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?
অথবা,
কাঁটাবনের গোলাপই সত্যিকারের গোলাপ।
(৫৬)
সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা
আশা তার একমাত্র ভেলা
(১০৯)
কাক কোকিলের একই বর্ণ
স্বরে কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন
(১১০)
কাজের বেলায় কাজী কাজ ফুরালে পাজী
(১১১)
গাইতে গাইতে গায়েন,
বাজাতে বাজাতে বায়েন
(১১৫)
চোর দোষী বটে, কিন্তু কৃপণ ধনী, তদপেক্ষা শতগুণে দোষী
ধনী হয়ে গরিবের স্বপ্ন দেখা এক নতুন বিলাসিতা
(১৩৯)
ধর্মের ঢাক আপনি বাজে
অথবা,
ধর্মের ঢোল আপনি বাজে
(১৪০)
ধনের মানুষ অপেক্ষা মনের মানুষই বড়
কর্মে যাদের নাহি কলঙ্ক, জন্ম যেমন হোক
পুণ্য তাদের চরণ পরশে ধন্য এ নরলোক।
(১৪২)
নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা
(১৪৩)
নিরক্ষরতা দুর্ভাগ্যের প্রসূতি
(১৪৪)
নদী কভু পান নাহি করে নিজ জল,
তরুগণ নাহি খায় নিজ নিজ ফল।
গাভী কভু নাহি করে নিজ দুগ্ধ পান,
কাষ্ঠ দগ্ধ হয়ে করে পরে অন্ন দান।
(১৪৫)
নির্গুণ স্বজন শ্রেয় পর পর সদয়
(১৪৬)
নতুনই পুরাতনকে রক্ষা করে থাকে। পুরাতনের মাঝেই নতুনের বাস। নতুন পুরাতন বিচ্ছেদ হলে হয় জীবনের অবসান
(১৪৭)
নীচ যদি উচ্চভাসে, সুবুদ্ধি উড়ায়ে হেসে
(১৪৯)
পথের প্রান্তে আমার তীর্থ নয়,
পথের দু'ধারে আছে মোর দেবালয়
(১৫০)
পুষ্পের মুকুল
নিয়ে আসে অরণ্যের
আশ্বাস বিপুল
(১৫২)
পুণ্যে পাপে দুঃখে সুখে পতনে উত্থানে
মানুষ হইতে দাও তোমার সন্তানে
প্রীতিহীন হৃদয় আর প্রত্যয়হীন কর্ম দুই-ই অসার্থক
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে
কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে।
প্রকৃত বীর একবারই মরে, ভীরুরা মরে বার বার