價格:免費
更新日期:2018-11-26
檔案大小:3.3M
目前版本:1.3
版本需求:Android 4.1 以上版本
官方網站:mailto:arifmiah0077@gmail.com
Email:http://appachinoapps.blogspot.com/2018/09/privacy-policy.html
সরকারি ও বেসরকারি সকল ছুটির তালিকা ভুক্ত ক্যালেন্ডার ২০১৯ । জেনেনিন কোন মাসের কোনদিন ছুটি এই বছরে।
মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর ২০১৯ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
আসছে নতুন বছরের জন্য ১৪ দিন সাধারণ ছুটি এবং নির্বাহী আদেশে ৮ দিন সরকারি অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। এর বাইরে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটিও অনুমোদন দেওয়া হয়।
সরকারি ও আধা-সরকারি অফিস এবং স্বায়ত্বশাসিত ও আধা-স্বায়ত্বশাসিত সংস্থার জন্য ঘোষিত ২০১৮ সালের সাধারণ ছুটি ও নির্বাহী আদেশে ২২ দিনের ছুটির মধ্যে সাত দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শুক্র-শনিবারে।
রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে বলা হয়েছে, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী সাধারণ, নির্বাহী আদেশে এবং সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে বছরে তিন দিন ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যাবে।
“যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে ছুটি ঘোষণা করবে।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা কক্ষে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘২০১৯ সালে সরকারি ছুটি মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেয়েছে। এ বছর সরকারি ছুটি হবে ২২ দিন। এর মধ্যে সাধারণ ছুটি ১৪ দিন, নির্বাহী আদেশে ছুটি আট দিন।’
সচিব জানান, মোট ২২ দিন সরকারি ছুটির মধ্যে সাত দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবারে। এর মধ্যে সাধারণ ছুটির চার দিন এবং নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটির তিন দিন পড়েছে শুক্র-শনিবারে।
এর আগে, বৈঠকের শুরুতেই অনির্ধারিত আলোচনায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেস্কো ‘মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে’র স্বীকৃতি দেওয়ায় এবং ফোর্বস ম্যাগাজিনের বিশ্বের প্রভাবশালী নারীদের তালিকায় প্রধানমন্ত্রী ৩০তম স্থানে থাকায় বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানায় মন্ত্রিসভা।
মন্ত্রিসভার এই বৈঠকে পায়রা বন্দর এলাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ ও চীনের দুইটি কোম্পানি মিলিয়ে যৌথ কোম্পানি গঠনের জন্য সংঘস্মারক ও সংঘবিধির খসড়া অনুমোদন করা হয়েছে। এছাড়া ‘প্রবাসী কল্যাণ বোর্ড আইন ২০১ ৮’-এর খসড়ারও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।